এটলাস বাংলাদেশের আধুনিক সংযোজন প্লান্টের উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিবেদক: অবকাঠামোগত মানোন্নয়ন ও সিকেডির (কমপ্লিট নক-ডাউন) দক্ষতা বাড়ানোর অংশ হিসেবে আধুনিক অ্যাসেমব্লি লাইন বা সংযোজন প্লান্ট উদ্বোধন করল প্রকৌশল খাতের কোম্পানি এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

২০১৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি ডিএসইতে প্রকাশিত তথ্যমতে, প্রকৌশল খাতের কোম্পানি এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড টিভিএস অটো বাংলাদেশ লিমিটেডের সঙ্গে আগামী পাঁচ বছরের জন্য স্থায়ী ব্যবসায়িক কারিগরি সহায়তা চুক্তি করে। এ চুক্তির মাধ্যমে টিভিএস অটো বাংলাদেশ কোম্পানিটির অবকাঠামোগত মানোন্নয়ন, সিকেডির দক্ষতার জন্য অ্যাসেমব্লি লাইন কিংবা নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাওয়ানো এবং ক্যাপিটাল মেশিনারিসহ প্রয়োজন অনুসারে সহায়তা করবে। আর তারই ধারাবাহিকতায় এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড আধুনিক অ্যাসেমব্লি লাইন উদ্বোধন করল।

২০১৯ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনায় পাঁচ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার ঘোষণা করেছে। আলোচিত সময়ে ইপিএস হয়েছে ৯৯ পয়সা (লোকসান) এবং শেয়ারপ্রতি এনএভি দাঁড়িয়েছে ১৩৩ টাকা। আর শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে এক টাকা ৭০ পয়সা (লোকসান)। এছাড়া চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে কোম্পানিটি। প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩৮ পয়সা, আগের বছর একই সময় ছিল ১৮ পয়সা লোকসান। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান ২০ পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে ১৩৩ টাকা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনেও ছিল ১৩৩ টাকা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে এক টাকা ৮৩ পয়সা (লোকসান)। আগের বছর একই সময় ছিল ৮৯ পয়সা।

১৯৮৮ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ‘বি’ ক্যাটেগরির কোম্পানিটি। অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি টাকা ও পরিশোধিত মূলধন ৩৩ কোটি ১২ লাখ ৭০ হাজার টাকা। কোম্পানির রিজার্ভে আছে ৩৯২ কোটি ১২ লাখ ৩০ হাজার টাকা। মোট শেয়ার রয়েছে তিন কোটি ৩১ লাখ ২৭ হাজার ১০৮টি। কোম্পানির মোট শেয়ারের ৫১ শতাংশ সরকারি, ১৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক ও ৩২ দশমিক ৫৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছে।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০