নির্বাচিত হলে উন্নত রাজধানী গড়ব: শেখ ফজলে নূর তাপস

নির্বাচিত হলে উন্নত রাজধানী গড়ব: শেখ ফজলে নূর তাপস

নিজস্ব প্রতিবেদক: নির্বাচিত হলে একাগ্রচিত্তে একটি পরিকল্পনার আওতায় নিবেদিতপ্রাণ হিসেবে সেবা করে যাবেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপস। গতকাল রাজধানীর উত্তর যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কে নবম দিনের নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর আগে তিনি এ কথা জানান। একই সঙ্গে নির্বাচিত হলে উন্নত রাজধানী গড়ার প্রত্যয়ের কথাও জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা যেখানে যাচ্ছি স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া পাচ্ছি। উন্নয়নের রূপরেখা আমরা দিয়েছি, আমাদের প্রাণের ঢাকা যে ঢাকাকে আমরা সবাই ভালোবাসি, সেই ঢাকার উন্নয়নের জন্য আমরা যে রূপরেখা দিয়েছি, ঢাকাবাসী সেটা সাদরে গ্রহণ করেছে। তারা স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া দিচ্ছেন।’

তাপস বলেন, ‘আমরা আশাবাদী ৩০ জানুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী হিসেবে আমাকে নৌকা মার্কায় ও এ ওয়ার্ডসহ ঢাকার ৭৫টি ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগ মনোনীত কাউন্সিলর প্রার্থীদের নির্বাচিত করে উন্নত ঢাকা গড়ার লক্ষ্যে ঢাকাবাসী তাদের সেবক হিসেবে আমাদের নির্বাচিত করবেন। ইনশাল্লাহ, আমরা নির্বাচিত হতে পারলে আগামী পাঁচ বছরে ঢাকাবাসীর সব মৌলিক নাগরিক সেবাসহ ঢাকাবাসীর জন্য ঐতিহ্যের ঢাকা, সুন্দর, সচল, সুশাসিত ও উন্নত ঢাকা গড়ার লক্ষ্যে আমরা সততা, নিষ্ঠা এবং একাগ্রচিত্তে একটি পরিকল্পনার আওতায় নিবেদিতপ্রাণ হিসেবে কাজ করে যাব, সেবা করে যাব।’

ডিএসসিসি মেয়র প্রার্থী আরও বলেন, ‘আমাদের এ প্রাণের ঢাকাকে ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত ঢাকা গড়ে তুলব। যে উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন শেখ হাসিনা আমাদের দেখিয়েছেন, সে উন্নত বাংলাদেশের হবে উন্নত রাজধানী, উন্নত ঢাকা।’ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ মনোনীত কাউন্সিলর প্রার্থী মাসুম মিয়াকে ঠেলাগাড়ি ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের প্রার্থী নাজমা বেগমকে জাহাজ প্রতীকে ভোট দেওয়ার আহ্বানও জানান তিনি। এরপর ভোটের তারিখ নিয়ে বিতর্কের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রার্থী হিসেবে এটা নিয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই। এ সময় যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মনিরুল ইসলাম মনু, সাধারণ সম্পাদক হারুনর রশীদ মুন্নাসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

গণজোয়ারে ভেসে যাবে সরকারের অপকৌশল: ইশরাক হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভোটাররা দলবেঁধে ভোটকেন্দ্রে গেলে সরকারের সব অপকৌশল গণজোয়ারে ভেসে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র পদে বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেন। গতকাল কোতোয়ালি থানাধীন বাংলাবাজার চৌরাস্তা মোড় থেকে গণসংযোগ শুরুর আগে সংক্ষিপ্ত পথসভায় ইশরাক হোসেন এ মন্তব্য করেন।

অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রয়াত মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমি আপনাদের ভোটে নির্বাচিত হলে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়াসহ ঢাকাকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেব। ক্লিন ঢাকা গড়ে তুলতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর গতকাল নবম দিনের মতো প্রচারে নেমেছেন বিএনপির বৈদেশিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ইশরাক হোসেন। গতকাল পুরান ঢাকার বাংলাবাজার, সদরঘাট, ইসলামপুর ও বংশাল এলাকায় প্রচার চালান তিনি।

মেয়র নির্বাচিত হলে নগরবাসীর সমস্যা সমাধানে স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি কর্মপরিকল্পনার ঘোষণা দেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন। তিনি বলেন, গত ১৩ বছরে ঢাকা ধ্বংস করা হয়েছে। বাস অনুপযোগী এই শহরকে বাসযোগ্য করে গড়ে তোলাই হবে তার প্রধান কাজ।

ইশরাক হোসেন বলেন, আমি গত শুক্রবার কদমতলী, শ্যামপুর, যাত্রাবাড়ী এলাকার বেহাল অবস্থা দেখেছি। এই চিত্র শুধু যাত্রাবাড়ী, কদমতলী অথবা শ্যামপুরেরই নয়। এটা পুরো ঢাকারই চিত্র। এর কারণ, বর্তমান ক্ষমতাসীনরা অনির্বাচিত। ভোটে নির্বাচিত হলে জনগণের কাছে সরকারের দায়বদ্ধতা থাকে। অনির্বাচিত সরকার ও মেয়রের জবাবদিহি না থাকায় ঢাকার এই বেহাল অবস্থা বলে উল্লেখ করেন তিনি।

ধানের শীষের প্রচারে ইশরাক হোসেনের সঙ্গে আছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি হাবিব-উন নবী খান সোহেল, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল বাশার, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সিনিয়র সহসভাপতি মোরতাজুল করিম বাদরু, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রদলের সভাপতি এসএম জিলানী ও বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থীসহ হাজারো নেতাকর্মী।

নাগরিক সেবায় নতুন অ্যাপ চালু করা হবে:আতিকুল ইসলাম

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচিত মেয়র আনিসুল হক নগরবাসীর সমস্যার সমাধানের নগর নামের একটি মুঠোফোনভিত্তিক অ্যাপ চালু করেছিলেন। এই অ্যাপের মাধ্যমে যে কোনো নাগরিক অসুবিধার অভিযোগ জানালে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ঘোষণা দিয়েছিলেন আনিসুল হক। এটি চালু করার কয়েক মাস পর তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে নগর অ্যাপসটিও কার্যত অচল হয়ে যায়। এবার ঢাকাবাসীর অভিযোগ জানানোর জায়গা হিসেবে সবার ঢাকা নামের নতুন একটি অ্যাপ চালু করার কথা বললেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম।

গতকাল কচুক্ষেত বাজারের সামনে স্বাধীনতা চত্বরে আওয়ামী লীগ আয়োজিত নির্বাচনী সমাবেশে এ কথা বলেন আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ৩০ জানুয়ারি নির্বাচিত হলে স্মার্ট ঢাকা সিটি গড়ে তোলা হবে। এর অংশ হিসেবে সবার ঢাকা অ্যাপ চালু করা হবে। এর মাধ্যমে নগরবাসী এলাকার সব সমস্যার সমাধান পাবেন। তারা তাদের সমস্যার কথা সরাসরি জানালে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব নেওয়ার তিন মাসের মধ্যে এই অ্যাপ চালু করার কথা বলেন আতিকুল। এছাড়া কচুক্ষেত এলাকার বাসযাত্রীদের জন্য যাত্রী ছাউনি স্থাপনের কথা জানান। নির্বাচিত হওয়ার ৯০ দিন অর্থাৎ তিন মাসের মধ্যে এখানে যাত্রী ছাউনি করার কথা বলেন তিনি। এছাড়া ইব্রাহিমপুর থেকে বাংলা কলেজ পর্যন্ত ১০০ ফিট রাস্তার কাজ করবেন বলে তিনি জানান।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসেন, যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা খানম, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক এসএ মান্নান, ১৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থী মতিউর রহমান, সংরক্ষিত ওয়ার্ড ২ (সাধারণ ওয়ার্ড ৪, ১৫, ১৬)-এর কাউন্সিলর প্রার্থী সাহিদা আক্তার প্রমুখ।

আতিকুল ইসলাম কচুক্ষেত বাজার থেকে নির্বাচনী প্রচার ও গণসংযোগ শুরু করে ইব্রাহিমপুর, পূর্ব শেওড়াপাড়া, জামতলা, রোকেয়া সরণি, পশ্চিম শেওড়াপাড়া, ওয়াসা রোড, দক্ষিণ মনিপুর, সেনপাড়া, মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বরে কখনও হেঁটে, কখনও খোলা পিকআপ গাড়িতে করে গণসংযোগ করেন গতকাল।

নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে জালভোটের আশঙ্কা বেড়েছে: তাবিথ আউয়াল

নিজস্ব প্রতিবেদক: ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার নিয়ে নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলামের দেওয়া বক্তব্যে জালভোটের আশঙ্কা বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে (ডিএনসিসি) বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশনার রফিকুল ইসলামের বক্তব্যে ইভিএম নিয়ে আমাদের যে শঙ্কা সেটি প্রমাণিত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জালভোট ঠেকাতে প্রস্তুত রয়েছে কি না, এটি এখন ভোটারদের মূল প্রশ্ন।’ গতকাল সকালে রাজধানীর খিলগাঁও তালতলা এলাকায় গণসংযোগকালে তিনি এসব কথা বলেন।

তাবিথ আউয়াল বলেন, ‘একজন নির্বাচন কমিশনার গতকাল স্পষ্ট করেই বলেছেন কেন্দ্র দখল করা গেলে ইভিএমে জালভোট দেওয়া যাবে। তার এ বক্তব্যের পর ইভিএম নিয়ে আমাদের বক্তব্য সত্য প্রমাণিত হয়েছে, আশঙ্কা আরও বেড়েছে। কারণ আওয়ামী লীগ কেন্দ্র দখল করতে চাইলে নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তা ঠেকাতে প্রস্তুত রয়েছে কি নাÑএ প্রশ্ন ভোটারদের রয়েছে।’

ভোটাররা বিএনপিকে ভোট দিতে প্রস্তুত জানিয়ে তিনি বলেন, জনগণ ভোট দিতে চায়, ভোট দেওয়ার পরিবেশ তৈরির দায়িত্ব ইসির। তিনি বলেন, ভোটারদের মধ্যে কিছুটা ভয়ভীতি কাজ করছে ঠিকই; কিন্তু এবার তারা সব ভয়ভীতি উপেক্ষা করে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে প্রস্তুত রয়েছে। ভোটাররা চায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, ভোটের মাধ্যমে তারা তাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করতে।

ভোটারদের কেন্দ্রে নিতে বিএনপি নেতাকর্মীরা সহযোগিতা করবেন জানিয়ে তাবিথ আউয়াল বলেন, ‘ভোটকেন্দ্রে আমরা থাকব, নেতাকর্মীরা থাকবে এবং এবার জনগণও থাকবে। আমাদের ওপর প্রতিপক্ষ হামলা করলেও আমরা শক্ত অবস্থানে থাকব। আমরা আইন মেনে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছি। ভয়ভীতি আমাদের কাবু করতে পারবে না।’

৩০ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোটদানে সহযোগিতা করবেন বলেও জানান ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল। তিনি বলেন, মানুষের গণতন্ত্র হরণ করা হয়েছে। এখন জনগণ ভোট দিতে পারে না। এবার বিএনপির নেতাকর্মীরা ভোটারদের সাহস জোগাবে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে যেতে এবং ভোটাররা যাতে সুশৃঙ্খলভাবে ভোট দিতে পারে সে সহযোগিতা করবে।

নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করে বিএনপির এ প্রার্থী বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনারের ওপর আস্থা মানুষের নেই। তারা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে ব্যর্থ হয়েছে। তার পরও আমরা দেখতে চাই নির্বাচন কমিশন কী করে।’ সুষ্ঠু ভোট হলে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

নির্বাচিত হলে দুর্নীতিমুক্ত সিটি উপহার দেবেন জানিয়ে তাবিথ বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব পেলে দুর্নীতিমুক্ত একটি সিটি করপোরেশন উপহার দিতে পারব।’

তাবিথ আউয়ালের গণসংযোগে অংশ নিয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবুল হোসেন, নিপুণ রায় চৌধুরী, আকরামুল হাসান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ, কাউন্সিলর প্রার্থী হেলাল কবির হেলু, যুবদল ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন প্রমুখ।

এদিকে মোহাম্মদপুরের কাদেরাবাদ হাউজিংয়ে বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পক্ষে গণসংযোগ করছেন ঢাকাস্থ বরিশাল ঐক্যজোট। এ সময় সংগঠনটির নেতাকর্মীরা আগামী ৩০ তারিখ ধানের শীষে তাবিথ আউয়ালকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান। গণসংযোগে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সারোয়ারসহ নেতাকর্মীরা। সকালে ২৩ নং ওয়ার্ডের খিলগাঁও তালতলা মার্কেট থেকে আজকের গণসংযোগ শুরু হয়। এর পর ২২, ৩৬ ও ৩৫ ওয়ার্ডে গণসংযোগে রয়েছেন তাবিথ আউয়াল। এদিকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু বেলা ১১টায় ১৩ সেক্টরের স্কলাস্টিকা স্কুলের পাশে ৪নং ওয়ার্ড বিএনপি কার্যালয় এলাকা ও ১৪ নং ওয়ার্ডে গণসংযোগ করেছেন। তার স্ত্রী ও তাবিথ আউয়ালের মা নাসরিন আউয়াল মিন্টু ১৭ নং ওয়ার্ডের খিলক্ষেত-কুড়িল-কাজীবাড়ী থেকে গণসংযোগ শুরু করেছেন।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০