নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১২ কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩৩ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৫ পয়সা (লোকসান)। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৬৯ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৫ টাকা ৬১ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে এক টাকা ৩২ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৫ পয়সা।
বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্ল কোম্পানি: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ২২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯৬ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৯ টাকা ৩৯ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৩৮ টাকা ৭৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে তিন টাকা ৪৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল তিন টাকা ৪৯ পয়সা।
বেঙ্গল উইন্ডসর থার্মোপ্লাস্টিকস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৩ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা ৭৪ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ২৪ টাকা ৭৮ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৮৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮৩ পয়সা।
ন্যাশনাল টিউবস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৪ পয়সা লোকসান। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৫৯ টাকা ৪০ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৭৫ টাকা ৩০ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে এক টাকা সাত পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১১ পয়সা লোকসান।
ভিএফএস থ্রেড ডায়িং লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫৯ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৪৮ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ১৭ টাকা ৬৭ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৪০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৭ পয়সা।
এইচআর টেক্সটাইল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৫ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৩ টাকা ৭৮ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৪৩ টাকা ৪০ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে তিন টাকা ৫৫ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল তিন টাকা ৭৫ পয়সা লোকসান।
কেডিএস অ্যাকসেসরিজ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৯১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৮২ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ২৪ টাকা পাঁচ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ২৪ টাকা ৯৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে পাঁচ টাকা ২৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৪৪ পয়সা।
বিবিএস কেব্লস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে দুই টাকা ৩৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৫৭ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ৭৩ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ২৬ টাকা ৭৭ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে তিন টাকা ৪৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল তিন টাকা ৯৩ পয়সা।
ইস্টার্ন কেব্লস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ৫১ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ২২ পয়সা লোকসান। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা সাত পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ২২ টাকা সাত পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৯ টাকা ৮০ পয়সা লোকসান, যা আগের বছর একই সময় ছিল ছয় টাকা ৮৯ পয়সা লোকসান।
ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৭২ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৭৯ টাকা ৭৬ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৮০ টাকা ৬৯ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে দুই টাকা ২৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ৯৫ পয়সা।
বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে দুই টাকা ১২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৮১ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৭৫ টাকা ৬৬ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ৬৯ টাকা ১৫ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৯ টাকা ১৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ১০ পয়সা।
রেনাটা লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১০ টাকা ৮৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯ টাকা ৬৫ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ২২২ টাকা ৯১ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ২০৯ টাকা ৯১ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ২০ টাকা ৩৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩২ টাকা ১২ পয়সা।