নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর, ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আট কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ওয়াটা কেমিক্যাল লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে তিন টাকা ৩১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল দুই টাকা ২৮ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৭ টাকা ৬৩ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৫৩ টাকা ৪৮ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ছয় টাকা ৫০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৬৫ পয়সা।
সায়হাম টেক্সটাইলস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৯ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৪ টাকা এক পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৪৩ টাকা ৩৭ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ছয় টাকা ১৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল চার টাকা ৩৬ পয়সা (লোকসান)।
বাংলাদেশ অটোকারস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৯ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে সাত টাকা ১৮ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল সাত টাকা ৪৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৯২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৫৬ পয়সা।
সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে চার পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৫ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা এক পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৪ টাকা ৮৭ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে এক পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ছয় পয়সা।
সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৯ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ২০ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৩৩ টাকা ৬৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৯ পয়সা।
রতনপুর স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৮৮ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৫০ টাকা ৫৩ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৪৯ টাকা ৪৮ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ১৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল চার পয়সা।
ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৪ পয়সা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৫ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৩ টাকা ৪৪ পয়সা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে ৮৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫৮ পয়সা।
এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪১ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫২ পয়সা (লোকসান)। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৩২ টাকা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৩৩ টাকা। আর এ প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে দুই টাকা ৪৪ পয়সা (লোকসান)।
