নিজস্ব প্রতিবেদক: বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, দুর্ঘটনা হ্রাসে বিস্ফোরক পরিদপ্তরের কর্মদক্ষতা কার্যকর অবদান রাখবে। গণসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য আরও ক্যাম্পেইন চালানো যেতে পারে। তিনি বলেন, এলপিজি সিলিন্ডারজনিত বেশিরভাগ দুর্ঘটনাই অসাবধানতার জন্য বা অসচেতনতার জন্যই হয়ে থাকে। এসব দুর্ঘটনা হ্রাসে বাংলাদেশে এলপিজি উৎপাদন সংস্থা, ডিলার ও ব্যবহারকারীদের সমন্বয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম আরও পরিচালনা করা উচিত। গতকাল সচিবালয়ে বিস্ফোরক পরিদপ্তর কর্তৃক অনলাইনে সেবা প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
নসরুল হামিদ বলেন, কারা ডিলার হবে, কারা এজেন্ট হবে বা কতজনকে সাব-এজেন্ট করা যাবেÑএসব বিষয়ে সুস্পষ্ট নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। এলপিজি’র মূল্য নির্ধারণ নিয়েও বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) কাজ করছে। মেয়াদোত্তীর্ণ সিলিন্ডার অতি দ্রুত চিহ্নিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আনিছুর রহমান, বিস্ফোরক পরিদপ্তরের প্রধান বিস্ফোরক পরিদর্শক মো. মঞ্জুরুল হাফিজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
