কোয়ারেন্টাইন উপভোগ্য করে তুলতে ১০০ কাজ

কেউ বলছেন অবরুদ্ধ। কেউবা সংগনিরোধ, সংগরোধ। একধাপ এগিয়ে অনেকে বলছেন, গৃহবন্দী। করোনাকালে মহামারী এড়াতে তুমুল আলোচিত এ কোয়ারেন্টাইন নিয়ে আগ্রহ কিংবা সমালোচনার শেষ নেই। শব্দটির উচ্চারণ, বাংলায় তরজমা নিয়ে রীতিমতো গবেষণা চলছে। যেভাবেই দেখা হোক না কেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইন বা গৃহবন্দী থাকলে দীর্ঘ সময়ের জন্য কোয়ারেন্টাইনে রাখা যাবে করোনাভাইরাসকে। তাই একলা থাকুন, কিংবা পরিবারের সঙ্গে কোয়ারেন্টাইনে থাকুন। এ সময়টি উপভোগ্য করে তুলুন।

সব ধরণের কনসার্ট স্থগিত করা হয়েছে। খেলাধুলা বাতিল করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ। এমন পরিস্থিতিতে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, অসুস্থতার লক্ষণ না থাকলেও মহামারীর এ সময়ে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।

এটাই সত্য: নিজেকে কোয়ারেন্টাইনে রাখতে হবে।

কোয়ারেন্টাইন করোনা থেকে আামদের নিশ্চিত দূরে রাখবে, আশপাশের সবাই সুরক্ষিত থাকবে। তবে এর প্রভাব পড়তে পরে মানসিক স্বাস্থ্যে, দেহেও। বিশেষ করে বিরক্তিবোধ ও ক্রেজিভাব ঘিরে ধরতে পারে মনকে। কাজেই এমন সমস্যা এড়াতে কি করবেন? এখানে সহজ ১০০ কাজের তালিকা দেওয়া হলো, যা আপনার কোয়ারেন্টাইনকে উপভোগ্য করে তুলতে পারে- আপনাকে চাঙ্গাও রাখবে।

১. পাজল খেলুন: পাজল যত বেশি হয়, তত ভালো। রুবিক’স কিউব খেলতে পারেন। আরও আপগ্রেড থাকার জন্য ক্রসওয়ার্ড খেলতে পারেন
২. ব্লগিং শুরু করতে পারেন। জার্নাল লিখতে পারেন। করোনাভাইরাস নিয়ে সতর্কতামূলক পরামর্শ, করণীয় কিংবা বর্জনীয় অথবা মতামত লিখতে পারেন। এমনকি খাবারদাবার, খেলাধূলা প্রভৃতি নিয়েও লিখতে পারেন। আপনার প্রিয় বিষয় নিয়ে লিখুন
৩. প্রতিবেশীকে বিরক্ত না করে পুরনো আসবাব মেরামত করুন। নতুন রূপ দিতে পারেন ঘরকে
৪. দু:স্থদের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। যেটুকু সম্বল আছে, তা-ই সহায় করে তুলুন তাদের জন্য
৫. কবিতা লিখতে পারেন
৬. এতদিন যেসব দীর্ঘ সিনেমা দেখতে চান নি, তা এ সুযোগে দেখতে পারেন
৭. ডুয়োলিংগো কিংবা এজাতীয় কোনো অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারেন। নতুন ভাষা শেখা সবসময় মজার
৮. কেমন হয় বইয়ে বুদ হলে। ক্লাসিক কোনো উপন্যাস কিংবা সমসাময়িক কোনো বই পড়তে পারেন
৯. ধ্যানে মগ্ন হোন। মানসিক প্রশান্তির জন্য এর জুড়ি মেলা ভার
১০. ত্বকের যত্ন নিতে পারেন। কর্মদিবসের তুলনায় এ সময়ে ত্বকের যত্ন নেওয়ার অফুরন্ত সময় পাবেন
১১. পোষা প্রাণীর যত্ন নিন
১২. পদ্মাসন কিংবা আসন করে বসুন। মেরুদন্ড সোজা করে বসুন। পেট ভরে শ্বাস নিন। কিছুক্ষণ ধরে রাখুন, ছাড়ুন। এভাবে এক মিনিট চালিয়ে যান। শ্বাসপ্রশ্বাসের এ ব্যায়াম করুন নিয়মিত
১৩. আবেগ দমন করুন। পারিবারিক সহিংসতা এ সময়ে বেড়েছে। বিশেষ করে, নারীদের উপর অত্যাচার বেড়েছ, তাই নিজের আবেগ দমন করতে শিখুন
১৪. চিঠির যুগে ফিরে যান। আত্মীয় ও বন্ধুবান্ধবের কাছে চিঠি লিখতে পারেন। এতদিন যাদের সেবা নিয়েছেন, তাদেরকে ধন্যবাদ জানিয়ে চিঠি লিখুন। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন
১৫. ক্যালিগ্রাফি শিখতে পারেন। ইউটিউবের সাহায্য নিন
১৬. ইনডোর গেমস খেলুন পরিবারের সঙ্গে। খেলাধূলায় উৎসাহ দিন সবাইকে
১৭. সোপ অপেরা দেখতে পারেন, তবে মিউট করে। এরপর নিজেরাই ডায়ালগ তৈরি করুন
১৮. ফোন করুন, কাছের মানুষকে। সহকর্মীদের খোঁজখবর নিন। অধীনস্তদের সঙ্গে কথা বলুন
১৯. জামাকাপড় ধুয়ে নিন নিয়মিত
২০. সব ধরণের ড্রয়ার গুছিয়ে রাখতে পারেন
২১. পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নিয়মিত মিটিং করুন। ১৪ দিন পরেও কিভাবে একে অপরের আরও কাছে থাকা যায়, কিভাবে একে অপরকে বোঝা যায় তা নিয়ে মিটিং করুন
২২. খাবার তৈরি করুন
২৩. আবারও সিনেমা। এবার অস্কার জয়ী সিনেমার তালিকা করুন, দেখুন
২৪. এতদিন ধরে জমে থাকা পত্রিকার ক্লিপিংস পড়ে ফেলুন
২৫. টম হ্যাংকস, প্রিন্স ফিলিপ, কিংবা বরিস জনসনের মতো প্রভাবশালী আর কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে কি না সে খোঁজখবর নিন, তারা কবে সুস্থ হতে পারেন, কবে সবার সঙ্গে মিশতে পারবেন, সে তথ্যের পাশাপাশি আর কোনো সেলিব্রেটি আক্রান্ত হচ্ছেন কি না তা জানুন
২৬. প্রকৃতির সান্নিধ্য নিন
২৭. স্কাইপে, ফেসটাইম, গুগল হ্যাংআউটস কিংবা মার্কো পোলোয় ভিডিও চ্যাট করুন দূরের বন্ধুদের সঙ্গে
২৮. অ্যারোবিকস অথবা যোগব্যায়ামের ভিডিও দেখুন। পাশাপাশি ফিটনেস অ্যাপ ডাউনলোড করে নিয়মিত ব্যায়াম করুন
২৯. একশ প্রিয় গান বাছাই করুন, শুনুন
৩০. আয়নায় দেখুন নিজেকে। এবার নিজের পোর্ট্রেট করতে পারেন
৩১. কালার করুন বইয়ে। এ অভ্যাস শুধু শিশুদের জন্য নয়
৩২. ভবিষ্যত পরিকল্পনা করুন। এ বছরের শেষ প্রান্তিকে নিজেকে কোন অবস্থানে দেখতে চান, তা নির্ধারণ করুন। আগামী বছরের লক্ষ্য অর্জনের কাজ শুরু করুন এখনই
৩৩. ছোটগল্প লিখুন অথবা উপন্যাস
৩৪. পিন্টারেস্টে নতুন কিছু তৈরি করুন। একবার না পারিলে, আবার চেষ্টা করুন

৩৫. ঘরকে সিনেমা হলের আদলে প্রস্তত করুন। আলো নিভিয়ে দিন, হাতে রাখুন পপকর্নের প্যাকেট, এবার ভৌতিক সিনেমা দেখুন সবাই মিলে
৩৬. ভেঙ্গে যাওয়া ঘরের কোনো আসবাব, দরজার নব, হাতল, আলগা হয়ে যাওয়া টাইলস ঠিক করুন কিংবা অপরিস্কার দেয়াল ধুয়ে মুছে সাফ করুন
৩৭. মনে করুন, আপনার বয়স বারো। অর্থাৎ কৈশোরের এ সময়ে কি করতেন, তার তালিকা করুন, সে অনুযায়ী কাজে লেগে পড়ুন
৩৮. পুরনো মেকআপ পণ্য কিংবা অন্য কোনো পণ্য নিয়ে নতুন কিছু করুন
৩৯. নানা-নানী কিংবা দাদু-দাদির সাক্ষাৎকার নিন। ফোনে তা রেকর্ড করুন। অডিও স্টোরি করে রেখে দিন স্মৃতি হিসেবে
৪০. ক্যামেরায় ধারণ করা ছবিগুলোকে গোছান। এবার সেগুলোকে বছরভিত্তিক সাজিয়ে রাখুন
৪১. নতুন খাবার তৈরির পদ্ধতি দেখতে পারেন। পরিবারের সদস্যদের সামনে চমক দিয়ে তা পরিবেশন করুন
৪২. যে সিনেমা দেখেছেন তার গুগল ডকুমেন্ট তৈরি করুন। এবার তা শেয়ার করুন অন্যদের সঙ্গে
৪৩. আপনার মধ্যে কৃতজ্ঞতাবোধ তৈরি করেছেন এমন ব্যক্তি ও কাজের তালিকা তৈরি করুন
৪৪. মজার ভ্রমণের স্মৃতি নিয়ে লিখুন
৪৫. ভবিষ্যতের বাজেট নিয়ে পরিকল্পনা করুন। কিভাবে ঋণশোধ করা যায় কিংবা আরও অর্থ সঞ্চয় করা যায় তা নিয়ে বিশদ পরিকল্পনা করুন
৪৬. কফি বানাতে পারেন। এবার যেনতেনভাবে নয়, সেরা স্বাদের কফি তৈরির জন্য কোন ধরণের কতখানি কফি প্রয়োজন, পানির তাপমাত্রা, কতখন নড়াচড়া করতে হবে, কিভাবে ভিন্ন স্বাদের বানানো যায় সে চেষ্টা করুন
৪৭. একটু সময় বের করে স্থানীয় দোকান থেকে প্রয়োজনীয় সদাই করুন
৪৮. দোকানে বসে চা পানের অভ্যাস রয়েছে? তাহলে এখন সে অভ্যাসের বশে ঘরেই অনুরূপ চায়ের দোকান দিন, মজায় কাটান সময়টুকু
৪৯. স্থানীয় দোকান থেকে গিফট কার্ড কিনুন। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এবার কার্ড বানাতে পারেন
৫০. পরিবারের সবাই মিলে বই লিখতে পারেন। একটি চরিত্র দাঁড় করান। সব সদস্য একেকটি চ্যাপ্টার আলাদা করে লিখুন। সপ্তাহ শেষে তা এক করুন
৫১. মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে এ সময়ে। ঘরোয়া টুর্নামেন্টের আয়োজন করতে পারেন। হোক সেটা দাবা কিংবা লুডু খেলা
৫২. নতুন রান্না শিখতে পারেন। টেলিভিশনে অনেক রান্নার প্রোগ্রাম হয়, ইউটিউবেও পাবেন অনেক কৌশল
৫৩. চুলে রঙ করতে পারেন। অনেক পুরুষ মাথা ন্যাড়া করেছেন, আপনিও সামিল হতে পারেন এ দলে
৫৪. নাট্যকার বনে যান। চাইলে এ নাটকে অভিনয়ও করতে পারেন। এমনকি তা ভিডিও করতে পারেন, পরে ইউটিউবে শেয়ার করুন
৫৫. জামাকাপড় সব নামিয়ে ফেলুন। নতুন করে গুছিয়ে রাখতে পারেন
৫৬. জাদুঘর, খেলার আসর, কনসার্ট প্রভৃতির তালিকা করুন। কোয়ারেন্টাইন শেষে এসব উপভোগ করুন
৫৭. কোয়ারেন্টাইন শেষে কোথায় ঘুরে বেড়াতে চান তার তালিকা করুন
৫৮. কমিকসের দুনিয়ায় ডুব দিন। ডিজিটাল, প্রিন্টিং উভয় ভার্সনে আগ্রহী হলে তো কথাই নেই
৫৯. রান্না ঘরকে নতুন রূপ দিন
৬০. পোষা প্রাণী বিশেষ করে কুকুর ও বিড়ালকে এটিকেট শেখান। স্যানিটাইাজর ব্যবহার শেখাতে পারেন
৬১. নতুন চাকরির জন্য চেষ্টা করতে পারেন। অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর এ সুযোগ হেলায় হারাবেন না
৬২. ইউটিউবে প্রিয় কোনো বিষয় শিখতে পারেন। যেমন নৃত্য, গান, ড্রইং, বক্ততা, ব্যায়াম প্রভৃতি
৬৩. ‘করোনাভাইরাস দাঁড়িগোঁফ’ বেশ জনপ্রিয় বিভিন্ন দেশে। আপনিও সামিল হতে পারেন এ দলে। বাড়তে দিন, যত্ন নিন, ভালবাসুন
৬৪. টং টুইস্টার শিখতে পারেন। ভবিষ্যতে কাজে লাগবে
৬৫. টাইপিংয়ে কেমন দক্ষ আপনি? মিনিটে কত শব্দ বাংলা কিংবা ইংরেজিতে টাইপ করতে পারেন? এ সুযোগে টাইপিং স্পিড বাড়াতে পারেন। প্রতিদিন নিজের স্পিড যাচাই করতে পারেন
৬৬. গাছ লাগান। বাগান, টব কিংবা ছাদে
৬৭. নানা ঢংয়ে, নানাভাবে স্কার্ফ পরা যায়। এগুলো রপ্ত করতে পারেন
৬৮. আপনার শহরে স্বেচ্ছাসেবীর কাজের কেমন সুযোগ রয়েছে, তা জানার চেষ্টা করুন। পারলে সামিল হন কোনো স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সঙ্গে
৬৯. গাছের সঙ্গে কথা বলুন। কেমন আছে গাছেরা? পর্যাপ্ত সূর্যের আলো পাচ্ছে কি না, সেদিকে খেয়াল রাখুন। মাটির যত্ন নিন। প্রয়োজনে পানি দিন
৭০. গান লিখতে পারেন। সুরও দিতে পারেন গানটির
৭১. ইংরেজি চর্চা করুন। নতুন শব্দ শিখুন। ইংরেজীতে কথা বলুন যতটুকু পারা যায়
৭২. খবরের চাপে হিমশিম খাচ্ছেন? তাহলে দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় বরাদ্দ রাখুন খবর দেখা বা শোনার জন্য
৭৩. কোয়ারেন্টাইন ডায়েরি লিখুন
৭৪. সিভি বা রিজিউমি তৈরি করুন নতুন রূপে
৭৫. অনলাইন বুক ক্লাবের সদস্য হতে পারেন। এখানে নিজের অভিজ্ঞতা বিনিময় করুন

৭৬. অব্যবহৃত পোশাক জড়ো করুন। এবার কোনো সংগঠনকে তা দান করতে পারেন
৭৭. ঘরে করতে পারেন ম্যানিকিউর
৭৮. ঘরে স্কুল পড়ুয়া সন্তান রয়েছে? তাহলে প্রতিদিন যে সময়টুকু তারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাটাতো, তার অভ্যাস ঘরেই গড়ে তুলুন
৭৯. নিয়মিত পড়ুয়া সন্তানকে সংসদ টেলিভিশন থেকে পাঠ নিতে সহায়তা করুন
৮০. অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে ক্লাস পরিচালনা করছে। সন্তান সেখানে কিভাবে অংশ নিচ্ছে তা দেখভাল করুন
৮১. বড়রাও চাইলে অনলাইনে ক্লাস করতে পারেন। কোরসেরা, ইউডেমি, ইডিএক্স, লিলি ফ্রম ফিউচার লার্ন প্রভৃতি মুক’-এ প্রচুর শর্ট কোর্স রয়েছে। ভর্তি হয়ে যান এর যে কোনো কোর্সে। শেষে সনদ বুঝে নিন
৮২. ফার্স্ট এইড কিট রয়েছে ঘরে? না থাকলে এখনই ব্যবস্থা করুন
৮৩. আপনি কি অল্পবয়সী? যুবক, তরুন? রোগ প্রতিরোধক্ষমতা তুলনামূলক ভালো? তাহলে পরিবারের বৃদ্ধ সদস্যদের পাশাপাশি প্রতিবেশী বয়স্কদের পাশে থাকুন। তাদের প্রয়োজনে নিজেকে কাজে লাগান
৮৪. তথ্য ও সচেতনতাই শক্তি। নিজে সচেতন হোন, সঠিক তথ্য প্রচার করুন অনলাইনে
৮৫. পরিবারের সবাইকে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেলে চলতে উদ্বদ্ধ করুন
৮৬. ধূমপান কিংবা অ্যালকোহল ত্যাগের সময়সীমা বেঁধে ফেলুন। চেষ্টা করুন বদভ্যাস ত্যাগ করার
৮৭. বাড়ীর পরিবেশ নির্ঝঞ্ঝাট রাখুন
৮৮. উদ্বেগ ঘিরে ধরলে, টেলিহেলথের সহায়তা নিন
৮৯. ই-ভিজিট এখন বেশ জনপ্রিয়। তাই আপনিও সবাইকে নিয়ে ই-ভিজিটে বেরিয়ে পড়তে পারেন দেশ থেকে দেশান্তরে
৯০. ইনডোর পিকনিকের আয়োজন করলে কেমন হয়, পুরো একটি দিন ব্যয় করতে পারেন এর পেছনে
৯১. পয়লা বৈশাখকে কিভাবে উপভোগ করতে চান, সে পরিকল্পনা করুন, অবশ্যই ঘরে থেকে
৯২. পডকাস্ট শোনার অভ্যাস করুন
৯৩. কাগজের কারিকুরি, অর্থাও ওরিগামি শিখুন সন্তানদের জন্য
৯৪. সন্তানরা ইতিমধ্যে অনলাইন কিংবা গ্যাজেটে আসক্ত হয়ে থাকলে তা থেকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করুন। তাদের জন্য গুণগত সময় বরাদ্দ রাখুন
৯৫. নিজের দীর্ঘসূত্রিতাকে জানুন। এগুলো থেকে কিভাবে পরিত্রান পাওয়া যায় সে চেষ্টা করুন
৯৬. বিরক্তিবোধ করছেন? তাহলে সমাধানের জন্য প্রাত্যহিক রুটিনে ফিরে যান। মনে করুন, কর্মস্থলে যাচ্ছেন- এবার নিজেকে সেভাবে প্রস্তত করুন, কাজে ঝাপিয়ে পড়ুন। এজন্য অফিসিয়াল গেটআপ আনুন নিজের মধ্যে। সিডিউলে বেঁধে রাখুন নিজেকে
৯৭. সকালে ঘুম থেকে উঠেই মোবাইল ফোনে চোখ বুলিয়ে নেওয়া বাদ দিন। চোখের যত্ন নিন
৯৮. ঘুমাতে যাওয়ার আগে দিনের কাজ নিয়ে ভাবুন। কেমন কাটল দিনটি? গতকালের তুলনায় নিশ্চয় ভালো
৯৯. এবার আগামীকালের জন্য কয়েকটি ভালো কাজের চিন্তা করুন ঝটপট
১০০. ঘুমান। ঘুমিয়ে নিন, যতটুকু পারেন।

রতন কুমার দাস

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০