প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা: কৃষকদের সুবিধার্থে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় আধুনিক কৃষি যন্ত্র হস্তান্তর করা হয়েছে। এসব কৃষি যন্ত্রের মধ্যে রয়েছে চারটি হার্ভেস্টর, দুটি ধান কাটা ও একটি ধান লাগানোর যন্ত্র। ৭জন কৃষকের মধ্যে এসব যন্ত্রের চাবি ও চুক্তিনামা হস্তান্তর করা হয়।
কৃষির যান্ত্রিককরণের লক্ষ্যে প্রণোদনার মাধ্যমে এ যন্ত্র সরবরাহ করা হয়েছে। এতে মোট ব্যয় হয় ৫৯ লাখ ৫ হাজার টাকা।
মঙ্গলবার চুয়াডাঙ্গা টাউন ফুটবল মাঠে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে চাবি ও চুক্তিনামা হস্তান্তর করেন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন।
সে সময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আলী হাসান, অতিরিক্ত সহকারী উপ-পরিচালক কৃষিবিদ সুফি রফিকুজ্জামান, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ তালহা জুবাইর মাসরুর ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সী আলমগীর হান্নান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান।
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তালহা জুবাইর মাসরুর জানান, একটি হার্ভেস্টরের দাম ২৯ লাখ ৫০০ টাকা, একটি ধান কাটা যন্ত্রেও দাম ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা ও ধান লাগানো যন্ত্রের দাম ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। একটি হার্ভেস্টর যন্ত্রে ১৪ লাখ, একটি ধান কাটা যন্ত্রে ৯০ হাজার টাকা ও ধান লাগানো যন্ত্রে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা সরকার কৃষকদের প্রণোদনা দিচ্ছে। হার্ভেস্টরে বিঘা প্রতি খরচ হবে ১ হাজার ২০০টাকা, ধান কাটতে খরচ হবে ৮০০ টাকা ও ৪০০ টাকা খরচে যন্ত্রেও মাধ্যমে এক বিঘা জমিতে ধান লাগানো যাবে। কোনো কৃষক ৩ বছরের আগে এগুলো হস্তান্তর করতে পারবেন না। ৩ বছর পরে কেউ যদি হস্তান্তর করতে চান, তবে কৃষি বিভাগের অনুমতি নিয়ে অনুমোদিত কৃষকের নিকট সেটা বিক্রি করতে পারবে।
হার্ভেস্টরে বিঘা প্রতি খরচ হবে ১ হাজার ২০০টাকা, ধান কাটতে খরচ হবে ৮০০ টাকা ও ৪০০ টাকা খরচে যন্ত্রেও মাধ্যমে এক বিঘা জমিতে ধান লাগানো যাবে। কোনো কৃষক ৩ বছরের আগে এগুলো হস্তান্তর করতে পারবেন না। ৩ বছর পরে কেউ যদি হস্তান্তর করতে চান, তবে কৃষি বিভাগের অনুমতি নিয়ে অনুমোদিত কৃষকের নিকট সেটা বিক্রি করতে পারবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদিকুর রহমান।
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তালহা জুবাইর মাসরুর জানান, একটি হার্ভেস্টরের দাম ২৯ লাখ ৫০০ টাকা, একটি ধান কাটা যন্ত্রেও দাম ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা ও ধান লাগানো যন্ত্রের দাম ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
একটি হার্ভেস্টর যন্ত্রে ১৪ লাখ, একটি ধান কাটা যন্ত্রে ৯০ হাজার টাকা ও ধান লাগানো যন্ত্রে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা সরকার কৃষকদের প্রণোদনা দিচ্ছে। হার্ভেস্টরে বিঘা প্রতি খরচ হবে ১ হাজার ২০০টাকা, ধান কাটতে খরচ হবে ৮০০ টাকা ও ৪০০ টাকা খরচে যন্ত্রেও মাধ্যমে এক বিঘা জমিতে ধান লাগানো যাবে।
কোনো কৃষক ৩ বছরের আগে এগুলো হস্তান্তর করতে পারবেন না। ৩ বছর পরে কেউ যদি হস্তান্তর করতে চান, তবে কৃষি বিভাগের অনুমতি নিয়ে অনুমোদিত কৃষকের নিকট সেটা বিক্রি করতে পারবে।