১৩ কোম্পানির প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশ

নিজস্ব প্রতিবেদক: চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২০) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১৩ কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

মেঘনা পিইটি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে আট পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল আট পয়সা লোকসান। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য হয়েছে চার টাকা ১৩ পয়সা (লোকসান), যা ২০১৯ সালের ৩১ জুনে ছিল তিন টাকা ৯১ পয়সা (লোকসান)। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে চার পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল চার পয়সা।

মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ৪২ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৪০ পয়সা (লোকসান)। অর্থাৎ লোকসান দুই পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৭ টাকা ২৯ পয়সা (লোকসান), যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৫১ টাকা ৮৮ পয়সা (লোকসান)। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে ২১ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল এক পয়সা।

সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে সাত পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল এক পয়সা (লোকসান)। অর্থাৎ লোকসান ছয় পয়সা বেড়েছে। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৫ টাকা ৭৩ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৪ টাকা ৮৭ পয়সা। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে ৯ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল ছয় পয়সা।

আরএন স্পিনিং মিলস লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে আট পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৫ পয়সা (লোকসান)। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৭ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল এক টাকা ২১ পয়সা। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে ৩৭ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল এক টাকা ১৩ পয়সা।

ফরচুন শুজ লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৫ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৫ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৪৭ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৫ টাকা ২৮ পয়সা। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে ৮৭ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯৭ পয়সা।

দি এক্মি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ৬৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৭৪ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৮৮ টাকা ৪৮ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৮৬ টাকা ৬৯ পয়সা। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে তিন টাকা ৯৭ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল পাঁচ টাকা ১৫ পয়সা।

কাট্টলী টেক্সটাইল লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪৪ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৭০ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৮ টাকা এক পয়সা। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে দুই টাকা তিন পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬৭ পয়সা।

সায়হাম টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৭ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৩ টাকা ১৮ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৪৩ টাকা ৩৭ পয়সা। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে এক টাকা ৭৩ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪২ পয়সা।

সায়হাম কটন মিলস লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৬ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৩৭ টাকা ১৪ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৩৭ টাকা ৫০ পয়সা। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে তিন পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল ১১ পয়সা।

গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৪ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৫ টাকা ৫৭ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ৫৫ টাকা ২১ পয়সা। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে এক টাকা ৩৫ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল এক টাকা ৮৩ পয়সা।

মুন্নু জুট স্টাফলার্স লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে এক টাকা ১৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৪০ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৫৯ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১২ টাকা ১৬ পয়সা। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে এক টাকা ২২ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল তিন টাকা ৬৫ পয়সা।

খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে দুই পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল পাঁচ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৫৬ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১২ টাকা ৬৪ পয়সা। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে ৩৯ পয়সা (লোকসান), আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮০ পয়সা।

ম্যাকসন্স স্পিনিং মিলস লিমিটেড: তৃতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে তিন পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১১ পয়সা। এছাড়া ২০২০ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৬২ পয়সা, যা ২০১৯ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৮ টাকা ৭২ পয়সা। আর এই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ হয়েছে এক টাকা ২৫ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৪ পয়সা।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০