আগস্টের পর গুলশান-বনানীর পয়োবর্জ্য ড্রেনে নয়: মেয়র আতিক

নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামী আগস্টের মধ্যে গুলশান, বনানী, বারিধারা ও নিকেতন এলাকার প্রতিটি ভবনে কার্যকর সেপটিক ট্যাংক এবং সোক ওয়েল স্থাপন করতে হবে। কোনো ভবনের পয়োবর্জ্যরে সংযোগ ড্রেনে দেয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। গতকাল বুধবার ডিএনসিসির নতুন ১৮টি ওয়ার্ডের চলমান উন্নয়নকাজ পরিদর্শনে ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের নুরের চালায় এসে আতিকুল ইসলাম বলেন, এর পর থেকে কোনো বাড়ির পয়োবর্জ্য ড্রেনে ফেলা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

তিনি বলেন, প্রতিটি ভবনেই সেপটিক ট্যাংক ও সোক ওয়েল স্থাপন করতে হবে। পয়োবর্জ্যরে সংযোগ স্টর্ম সুয়ারেজে দেয়া যাবে না। আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকেই এ বিষয়ে কঠোর হব। গুলশান, বনানী, বারিধারা ও নিকেতনে পয়োবর্জ্যরে সংযোগ ড্রেনে পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এই নিয়ম আমরা পরে অন্য এলাকায়ও কার্যকর করব।

আতিকুল ইসলাম জানান, ডিএনসিসির আওতায় নবগঠিত ১৮টি ওয়ার্ডের রাস্তা, পানি নিষ্কাশন ও খাল খননের জন্য চার হাজার ২০০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায় নুরের চালা মসজিদ থেকে সুতিভোলা খাল পর্যন্ত এক হাজার ৪২২ মিটার পানি নিষ্কাশন নালা নির্মাণ করছে ডিএনসিসি। সেনাবাহিনীর ২৪ কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। নূরের চালার এই রাস্তা এই বছরের মধ্যেই নির্মাণ করা হবে বলে জানান তিনি।

মেয়র বলেন, ড্রেনেজ নেটওয়ার্ক ছাড়া শুধু রাস্তা করলে হবে না, স্থায়ী সমাধানের জন্য রাস্তা নির্মাণের আগে ড্রেন নির্মাণ করতে হবে।

 

আর্কাইভ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০