হামিদুর রহমান, দুবাই থেকে ফিরে :‘দেশত তো ইসকে (রিকশা) চলাবার পাই না। ক্ষ্যাতে কাজ কইরা পরিবার চালাইতে পারতাম না। এহানে ক্লিনার কোম্পানিতে চাকরি করি, আট-নয় ঘণ্টা ডিউটি। এইডা শেষ করে পার্টটাইম আরেকটা কাজ করি। মাস শেষে বাড়িতে ৩০ হাজার পাঠায় দেই। ছেলেডা এইবার ম্যাট্রিক পাস করছে। ভালা কলেজোত ভর্তি করাইছি। ছোট আরেকটা মেয়ে আছে ওর মা-ই কইছে ওরে...